ভারতবিরোধী যুদ্ধে সার্বিক প্রস্তুতিতে করণীয় ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ এখন বাস্তবতা। বিপ্লবের পর আমরা দিন দিন ভারতীয় ঘৃণা বাড়তে দেখছি। ভারত কোন কালেই আমাদের বন্ধু হবেনা। তাই প্রস্তাভগুলো তুলে ধরলাম। আমার প্রস্তাব পুরোটাই যুদ্ধ প্রস্তুতি কেন্দ্রিক। এতে অতিবিপ্লবী চরিত্র ধরা পড়তেই পারে। কিন্তু রাষ্ট্র যদি প্রথম অগ্রাধিকার হয় তবে এর বিকল্প নাই। প্রস্তাবগুলো হল- ভারতের বিরুদ্ধে সামাজিক সংহতি ও সচেতনতা তৈরী করতে গ্রাম থেকে জাতীয় পর্যায়ে "ভারতীয় আগ্রাসন প্রতিরোধ কমিটি" গঠন করতে হবে। জরুরী ভিত্তিতে বিএমএ স্পেশাল কোর্সের মাধ্যমে বাহিনীগুলোতে অফিসার নিয়োগ দিতে হবে, ভারতের বিরুদ্ধে প্রস্তুতির অংশ হিসেবে। সমস্ত নৌ, বিমান, স্থলবন্দর ও জাতীয় মহাসড়কসমূহ "রিজনেবল একোমোডেশন এন্ড রিএলাইনমেন্ট"-এর ভিত্তিতে প্রস্তুত করতে হবে। বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যদের যুদ্ধকালীন ব্যবস্থাপনার জন্য প্রস্তুত করতে হবে। প্যারামিলিটারি বাহিনীগুলোকে নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রস্তুত করতে হবে। বিএনসিসি, স্কাউট, কমিউনিটি পুলিশকে প্রস্তুত করতে হবে। হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্বিবদ্যালয়ের ও মাদ্রাসা র শিক্ষার্থীদের শর্ট মিল...
Comments
Post a Comment